Friday, 19 April 2013

STUDY IN SWITZERLAND - সুইজারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা



ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে ধনী ও সুন্দর দেশ হল সুইজারল্যান্ড । এখানে আছে উন্নত জীবন মান ও উচ্চশিক্ষার পরিবেশ । জার্মান। ফ্রান্স, ইতালিয়ান ভাষার পাশাপাশি ইংরেজিতে ও অনেক প্রোগ্রাম পড়ান হয় । পড়াশুনা করতে আশা সবার ক্ষেত্রে হয়ে উঠে না বলে অনেকে এই দেশের ব্যাপারে জানতে ও চায় না । অনেকে টাকা খরচ হয় সুইজারল্যান্ডের স্টুডেন্টস হিসেবে আসতে হলে অনেকের ধারণা । আসলেই কি তাই ? জেনে নিন সুইজারল্যান্ডে পড়াশুনা সম্পর্কে কিছু তথ্য । আশা করি ভাল লাগবে ।

The Degrees are
1. Bachelor's Degree
2. Master's Degree
3. Masters of Advanced Study
4. Doctoral Degree

Semester Offer
1. Winter semester : Last week on October to Mid-February
2. Spring semester: Mid-March or Mid-April to Mid-June or Mid-July
3. Applicants should check with his desired university for semester detail information
Language requirements (Special case for Switzerland)
There are universities in the three linguistic regions of Switzerland: French, German and Italian. The teaching language of the university corresponds to the region in which it is located.
In most universities, there are language courses on offer to help improve competence. Many master’s degrees in economics, science or engineering can be taken in English. Some programmes are taught through English, so having knowledge of English can prove to be invaluable.
Evaluation of language competency (French, German, Italian or English) can be done in different ways: by Swiss embassies abroad, by the university administration or on the basis of examination results.

#Requirements for Bachelor's Program
A. Academic
1. At least 12 years of education (HSC equivalent).

B. Language Proficiency
1. If the medium of instruction of your target university is German:
a. Required German language proficiency test taking by TestDeF or DSH
b. The DSH test can only be taken at a German-speaking part university, while TestDaF can be obtained in a multitude of centres around the globe.
2. If the medium of instruction of your target university is Italian, required good knowledge in Italian language
3. If the medium of instruction of your target university is French, required good knowledge in French language
4. If the medium of instruction of your target university is English:
a. Required TOEFL CBT score 213 or IBT score 79 to 80 or
b. Required IELTS band score 6.0
5. Applicant should check with his desired university for medium of instruction.

Monday, 8 April 2013

ফিনল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা - STUDY IN FINLAND

ফিনল্যান্ডে প্রতিবছর আফ্রিকা এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে প্রচুর শিক্ষার্থী ব্যাচেলর, মাস্টার্স অথবা পিএইচডি করার উদ্দেশ্যে এসে থাকে। তবে তাদের বেশিরভাগই ব্যাচেলর প্রোগ্রামে। বিশেষ করে এখানে কোন ধরনের টিউশন ফি না থাকার দরুন অনেকেই এই সুযোগটি নেওয়ার চেষ্টা করে। এর আগে অবশ্য ফিনল্যান্ডে পড়াশুনা করার কয়েকটি ভাল দিক নিয়ে লিখেছিলাম। এর মানে এটা নয় যে এখানে কোন সমস্যা নেই। পড়ালেখার জন্য আসা একজন শিক্ষার্থী এখানে আসার পর কিছু কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। তবে বাংলাদেশের দৃষ্টিকোন থেকে খারাপ দিকগুলো অতটা ভয়াবহ মনে না হওয়ায় ফিনল্যান্ডে পড়াশুনা করার কিছু দরকারী তথ্য বিদেশে লেখাপড়া করতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জানাতে আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। আজকে অবশ্য অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস ইউনিভার্সিটিগুলোতে ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ভর্তির ব্যাপারে মোটামুটি বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা পোষন করছি। তবে এখান থেকে উপকৃত হতে পারেন যারা মাস্টার্স অথবা পিএইচডি করতে ইচ্ছুক তারাও। বিষয় নির্বাচন ফিনল্যান্ডে ২৭ টি অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস (Applied Sciences) এবং ১৬টি জেনারেল বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। জেনারেল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ব্যাচেলর ডিগ্রীর দু একটি প্রোগ্রাম ইংরেজীতে থাকায় এবং ভর্তি প্রক্রিয়া কঠিন বিধায় ভিনদেশী ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তি হওয়ার সুযোগ একেবারেই কম। তবে কেউ যদি ফিনিশ (Finnish) ভাষায় পারদর্শী হয় তার জন্য অবশ্য প্রচুর সুযোগ রয়েছে। অন্যদিকে অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস ইউনিভার্সিটিগুলোতে ফিনিশ ভাষার পাশাপাশি ইংরেজী ভাষায়ও বেশ কয়েকটি ব্যাচেলর প্রোগ্রাম রয়েছে। ব্যাচেলর ডিগ্রীর উল্লেখযোগ্য কয়েকট প্রোগ্রাম হচ্ছে হিউম্যান এ্যাজিং এন্ড এল্ডার্লি সার্ভিস (Human Ageing & Elderly Service),ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস (International Business), প্লাস্টিক টেকনোলজি (Plastic Technology), ইনফরমেশন টেকনোলজি (Information Technology), এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং (Environmental Engineering), নার্সিং (Nursing), সোস্যাল সার্ভিস (Social Services), টুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট (Tourism & Hospitality Management), বিজনেস ইনফরমেশন টেকনোলজি (Business Information Technology) এবং ইলেকট্রোনিক্স (Electronics)। বিশ্ববিদ্যালয় ২৭ টি অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস ইউনিভার্সিটির মধ্যে ২৪ টিতে একাডেমিক লেখাপড়ার ব্যবস্থা রয়েছে। তন্মধ্যে ৫টি বিশ্ববিদ্যালয় রাজধানী হেলসিংকি এলাকায় অবস্থিত। সেগুলো হল আরকাডা (Arcada UAS), হাগা-হেলিয়া (Haaga-Helia UAS), হেলসিংকি মেট্রোপোলিয়া (Helsinki Metropolia UAS),ডায়াকনিয়া (Diaconia UAS) এবং লাউরিয়া ইউনিভার্সিটি অব অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস (Laurea UAS)। রাজধানী এলাকার বাইরে কাজকর্মের সুযোগ সুবিধা অনেক কম থাকায় সবারই লক্ষ্য থাকে এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হওয়া। অনেকে বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে আসলেও পরবর্তীতে এক বা দুই সেমিস্টার পরে বৃহত্তর হেলসিংকির দিকে চলে আসে। প্রতি বছর বেশ কয়েকটি ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়। হেলসিংকি অঞ্চলের মধ্যে যে ইউনিভার্সিটিগুলো বাংলাদেশে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করবে ইউনিভার্সিটি পছন্দ করার ক্ষেত্রে ষেগুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া যেতে পারে। ক্ষেত্রবিশেষে ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিবর্তন হতে পারে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জানতে http://www.admissions.fi/ তে গিয়ে Degree Programmes এ অথবা admissions offices এ ক্লিক করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যাবে। কোন রকম সমস্যা দেখা দিলে এখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম সংগ্রহ করে গুগলে (Google) অনুসন্ধান করলে সহজে পাওয়া যেতে পারে। ভর্তি প্রক্রিয়া প্রতি বছর ফিনল্যান্ডের অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস ইউনিভার্সিটিগুলোতে Autumn (আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর) এবং Spring (জানুয়ারী থেকে মে) সেমিস্টারে ব্যাচেলর ডিগ্রীতে ছাত্র ছাত্রী ভর্তি করা হয়। ২০১১ সালের Autmn সেমিস্টারে ভর্তির আবেদনপত্র গ্রহন করা হবে আগামী বছর ৩ জানুয়ারী থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত। ২০১২ সালের Spring সেমিস্টারে আবেদনের সময়সীমা ২০১১ সালের ২৯ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা http://www.admissions.fi/ তে অনলাইনে আবেদন করতে পারবে। মনে রাখতে হবে অনলাইনে আবেদনের পাশাপাশি এইসএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদপত্র (অবশ্যই ইংরেজীতে), ইংরেজী ভাষার যোগ্যতার (আইইএলটিএস বা টোফেল)সনদপত্রের ফটোকপি (স্ক্যানিং কপি গ্রহনযোগ্য নয়) ২৪ শে ফেব্রুয়ারীর মধ্যে পছন্দের তালিকার প্রথম ইউনিভার্সিটিতে ডাকযোগে অথবা হাতে হাতে পাঠাতে হবে। আবেদনপত্র যাচাই বাছাই শেষে Autumn সেমিস্টারের জন্য যাদের আবেদন গ্রহন করা হবে তাদেরকে ৪ এপ্রিল থেকে ৫ মের মধ্যে অনুষ্ঠিতব্য ভর্তি পরীক্ষার জন্য আমন্ত্রন জানানো হবে। ভর্তি পরীক্ষায় সাধারনত সাধারন গনিত, আই কিউ (IQ), অ্যানালিটিক্যাল কোয়েশ্চেন (Analytical Question) এবং বিষয় ভিত্তিক প্রশ্ন থাকে। ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল মে মাসের ৩০ তারিখে প্রকাশিত হবে এবং ফলাফল জুন মাসের প্রথম দিকে আবেদনকারীর যোগাযোগের ঠিকানায় পাঠানো হতে পারে। কোন কোন প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েবসাইটেও ফলাফল পাওয়া যায়। ফলাফলের সাথে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ভর্তির জন্য Invitation letter ও Confirmation letter সংযুক্ত করা হয়। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য প্রাপ্ত Confirmation letter পূরণ করে অবশ্যই ২ আগস্টের মধ্যে স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডাকযোগে অথবা হাতে হাতে পাঠেতে হবে। অন্যথায় ভর্তির জন্য বিবেচিত হবে না। বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ই Autumn সেমিস্টারের জন্য বাংলাদেশে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করে। তাই Autumn সেমিস্টারের জন্য প্রয়োজনীয় তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে। তবে ভর্তি প্রক্রিয়ার মধ্যে কোন তারতম্য নেই। ঢাকার বৃটিশ কাউন্সিল ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করে। বৃটিশ কাউন্সিল নির্ধরিত রেজিষ্ট্রেশন ফি প্রদান সাপেক্ষে একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ দুইটি বিষয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারে। উল্লেখ্য ফিনল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য ভর্তি পরীক্ষার জন্য কোন ধরনের ফি দিতে হয় না। ভর্তি পরীক্ষার আমন্ত্রন পত্র পেলে পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্যের জন্য ঢাকাস্থ বৃটিশ কাউন্সেলে (British Council) যোগাযোগ করা যেতে পারে। ভর্তি যোগ্যতা অ্যাপ্লাইড সায়েন্স ইউনিভার্সিটিতে ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার জন্য টোফেল (TOEFL) এ ৫৫০ স্কোর অথবা আইইএলটিএস (IELTS) এ কমপক্ষে ৬.০ স্কোরসহ এইসএসসি (HSC), এ-লেবেল (A-Level), আলীম বা এর সমমান ডিগ্রীধারী যেকোন ব্যক্তি আবেদন করতে পারে। ফিনল্যান্ডে ব্যাচেলর বা মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার জন্য বয়স কোন বাধা নয়। ফিনল্যান্ডের বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিনিশ বা সুইডিশ ভাষায় পড়াশোনা করানো হয়। তবে ইংরেজি ভাষায়ও পড়াশোনা করা যায়। ইংরেজি মাধ্যমে পড়তে হলে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স উভয় প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে IELTS-এ ৫.৫ থেকে ৬.০ পেতে হবে অথবা TOEFL-এর CBT তে ১৭৩—২১৩ পয়েন্ট বা IBT তে ৬১—৮০ পয়েন্ট হতে হবে। অথবা সিএই বা সিপিইতে (ইউনির্ভাসিটি অব ক্যামব্রিজ অ্যাডভান্সড একজামিনেশন বা প্রোফেন্সি একজামিনেশন) এ, বি বা সি গ্রেড থাকতে হবে। ব্যাচেলর প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে বারো বছরের শিক্ষাজীবন অর্থাত্ এইচএসসি পাস হতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে ষোল বছরের শিক্ষাজীবন সম্পন্ন হতে হবে। ফিনল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ক্রিয়েটিভ রাইটিং, মিডিয়া স্টাডিজ, নর্থ আমেরিকান স্টাডিজ, ডেভোলেপমেন্ট স্টাডিজ, বায়োকেমিস্ট্রি, ফুড কেমিস্ট্রি, বায়োটেকনোলজি, ইকোলজি, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, বায়োডাইভারসিটি, অর্গানিক কেমিস্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল অ্যানালাইসিস, ইলেকট্রনিকস, ইনফরমেশন টেকনোলজি, অ্যাপ্লাইড ম্যাথমেটিক্স, প্যাথলজি, ফরেনসিক কেমিস্ট্রি, ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহেভিলিটেশন, কম্পিউটার সায়েন্স, সার্জারি, নার্সিং সায়েন্স, সোশ্যাল পলিসি, পাবলিক হেলথ, মেডিক্যাল ফিজিক্স অ্যান্ড কেমিস্ট্রি, বিবিএ, এমবিএ, ল, ইতালিয়ান স্টাডিজ, কম্পিউটার সায়েন্স, ইলেকট্রনিকস ইনফরমেশন টেকনোলজি ইত্যাদি বিষয়ে পড়া যায়। এখানকার বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণত টিউশন ফি লাগে না। তবে শিক্ষার্থীদের থাকা, খাওয়া, পোশাকসহ অন্যান্য খাতে একজন শিক্ষার্থীকে প্রতি মাসে প্রায় ৪০০ এবং চিকিত্সাসেবার জন্য বছরে ২৫—৭৫ মার্কিন ডলার ব্যয় করতে হয়। আলাদাভাবে থাকতে গেলে ফ্ল্যাট বাড়িতে প্রতি মাসে খরচ হয় প্রায় ১১০—২০০ মার্কিন ডলার। ফিনল্যান্ডের যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ইচ্ছুক সেই প্রতিষ্ঠান থেকে আবেদনপত্র পেতে তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে। অবশ্য কোনো কোনো ভার্সিটির অনলাইনে আবেদন করার সুবিধা রয়েছে। এ ছাড়া ফিনল্যান্ডের নির্ধারিত অফিস থেকেও আবেদনপত্র পাওয়া যাবে। আবেদনের ক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয় একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ চারটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং চারটি বিষয় পছন্দ করতে পারে। তবে যেহেতু দুইটার বেশি বিষয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়া সম্ভব নয়, সেই জন্য এক ও দুই নম্বর পছন্দের তালিকায় একটি বিষয় ও দুটি ভিন্ন ভিন্ন ইউনিভার্সিটি এবং তিন ও চার নম্বর পছন্দের তালিকায় আরেকটি বিষয় ও দুটি ভিন্ন ভিন্ন ইউনিভার্সিটি পছন্দ করলে ভর্তি হওয়ার সম্ভাব্যতা বৃদ্ধি পাবে। ভিসা প্রক্রিয়া ও ব্যাংক ব্যালেন্স বাংলাদেশে ফিনল্যান্ডের অ্যাম্বাসি না থাকায় ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ভিসার জন্য ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লীস্থ ফিনিশ অ্যাম্বাসীতে (Embassy of Finland) আবেদনপত্র জমা দিতে হয়। ভিসা আবেদনপত্র http://www.migri.fi/ তে পাওয়া যায়। এখান থেকে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য নিরধারিত ফর্ম ডাউনলোড করে স্পস্ট অক্ষরে প্রয়োজনীয় তথ্য পুরন করতে হবে। ভিসা আবেদনপত্র জমাদানের সময় এসএসসি বা সমমান এবং এইসএসসি বা সমমান পরীক্ষার মুল সার্টিফিকেট ও মুল মার্কশীট, মূল বীমা (Insurance Paper) কপি, জন্মনিবন্ধন সনদপত্র, ইংরেজী ভাষার যোগ্যতার সনদপত্র (টোফেল অথবা আইইএলটিএস), ব্যাংক সার্টিফিকেট (Bank Certificate) ও তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্টের (Bank Statement)মূলকপি দেখাতে হবে। আবেদনপত্র এবং অন্যান্য কাগজপত্রের ২ সেট ফটোকপি ভিসার জন্য নির্ধারিত সাইজের ৪ কপি ছবিসহ জমা দিতে হবে। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের নিজ নামে খোলা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৬০০০ (ছয় হাজার) ইউরো সমমান টাকা এক থেকে তিন মাস পর্যন্ত গচ্ছিত রাখার প্রয়োজন হতে পারে। উল্লেখ্য ব্যাচেলর, মাস্টার্স এবং পিএইচডি সব প্রোগ্রামের জন্যই ভিসা প্রক্রিয়া একই রকম। এখন আসি টাকা-পয়সার ব্যাপারেঃ সাধারনত ফিনল্যান্ডে মাস্টার্সে ফান্ড পাওয়া যায় না (ইরাসমাস ব্যাতিত)। পি.এইচ.ডি এর জন্য ও ফান্ড পাওয়া বেশ কঠিন। কিন্তু এইখানে মাস্টার্স করার পর পি.এইচ.ডি'র জন্য আবেদন করলে সহজে ফান্ড পাওয়া যায়। এইখানের সুবিধা হইল যে কোন টিউশন ফী দেওয়া লাগে না (শুধু মাত্র আলতো বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া, ২ নং লিঙ্ক দ্রষ্টব্য, এইটাতে ২০১১- ২০১২ থেকে টিউশন ফি দিয়ে দিছে।মানে এই বছর যারা আসবে তাদেরকে দিতে হবে। বছরে ৮০০০ ইউরো! ) শুধু থাকা খাওয়ার খরচ নিজে ম্যানেজ করা লাগে। থাকা খাওয়ার জন্য মাসে গড়ে ৩৫০-৩৭০ ইউরো খরচ পড়ে। তবে শেয়ারে থাকলে খরচ অনেক কম পড়বে। # রুম ভাড়াঃ ২২০-২৪০ ইউরো # খাওয়াঃ ৮০-৯০ ইউরো # অন্যান্যঃ ২০-৪০ ইউরো এই খরচের হিসাবটা একজনের একা থাকার ক্ষেত্রে। শহর ভেদে কম-বেশি হতে পারে। থাকার জন্য স্টুডেন্ট এপার্টমেন্ট আছে। সাধারনত সবাই এটাতেই থাকে। আর স্টুডেন্ট এপার্টমেন্ট গুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের আশে পাশে হওয়াতে যাতায়াত খরচ নাই বললেই চলে। যেমন আমার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে বা নিত্যদিনের বাজার সদাই কিনতে কোন যাতায়াত খরচ লাগে না। কারন বিশ্ববিদ্যালয় বা ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে হেটে যেতে ৪/৫ মিনিট। সবই খুব কাছাকাছি দুরত্তে। তারপরও মাসে ১০/১৫ ইউরো বাস কার্ডে খরচ হয়। আয়ের উৎসঃ এইখানে স্টুডেন্টরা পার্টটাইম কাজ করার সুযোগ পায়। সপ্তাহে ২৫ ঘন্টা। তবে নতুন অবস্থায় এসে কাজ পেতে সমস্যা হয়। তাই আমি বলবো প্রথমে আসার সময় ৬-৮ মাসের থাকা খাওয়ার খরচ নিয়ে আসা ভাল। পার্টটাইম কাজ সাধারনত ক্লিনিং কোম্পানি গুলোতেই হয়। কারন অন্যান্য কাজের জন্য ভাষাটা প্রধান সম্যসা। ফিনিশ ভাষা না জানলে অন্যান্য কাজ গুলো সাধারনত পাওয়া যায় না। আই.টি স্টুডেন্টদের আরেকটা সুবিধা আছে। ডেমলা নামে একটা ওরগানাইজেশন আছে, যারা বিভিন্ন সফটওয়্যার কোম্পানি থেকে প্রজেক্ট নিয়ে স্টুডেন্টদের দিয়ে করিয়ে থাকে। অনেকটা ফ্রিল্যানসিংয়ের মত। আর এইরকম কাজের অভিজ্ঞতা পরবর্তিতে জবের জন্য ভাল হয়। আমি বর্তমানে এইরকম একটা প্রজেক্টে কাজ করতেসি। এমনকি আপনার কোন একাডেমিক প্রজেক্টের ক্রেডিট এই প্রজেক্টে ঢুকাতে পারবেন। ডেমলার ব্যাপারে জানতে হলেঃ http://www.demola.fi/ আইটির জন্য ফিনল্যান্ড ভাল অপশন। জবের অবস্থাও ভাল। নকিয়া ছাড়াও অন্যান্য সফটওয়ার ফার্মে কাজ পাওয়ার ভাল সুযোগ আছে। প্রথম বছর হয়তো একটু কষ্ট হবে। কিন্তু নির্দিষ্ট পরিমান ক্রেডিট সম্পন্ন করার পর জব/ফান্ডিং ম্যানেজ হয়ে গেলে তখন আরাম-ই আরাম! আবার ৫০-৬০ ক্রেডিট সম্পন্ন করার পর টি.এ শিপের জন্য আবেদন করা যায়। আর টি.এ হলে মাস্টার্স থিসিস ও পরে পি এইচ ডি ফান্ডিং এর জন্য সুবিধা হয়। মাস্টার্স করতে দেড় থেকে দুই বছর আর ১২০ ক্রেডিট সম্পপন্ন করা লাগে। কিন্তু আপনি চাইলে বেশি সময় ও নিতে পারেন। চার বছরের মধ্যে শেষ করলে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় গুলো দুই বছরের মধ্যে করার জন্য রেকমেন্ড করে। আর পি এইচ ডি'র ক্ষেত্রে সময়টা সাড়ে তিন থেকে ছয় বছর। মাস্টার্সে ভর্তির কয়েকটি সংক্ষিপ্ত তথ্য ফিনল্যান্ডের সবগুলো উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই ইংরেজী ভাষায় মাস্টার্স করার সুযোগ রয়েছে। অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস ইউনিভার্সিটিগুলোতে মাস্টার্স বা এমবিএ করতে তিন বছরের চাকুরীর অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়। কয়েকটি ইউনিভার্সিটিতে এমবিএ ছাড়া আর কোন মাস্টার্স প্রোগ্রামেই টিউশন ফি নেই। অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার্স বা এমবিএ প্রোগ্রামে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা http://www.admissions.fi/ থেকে ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে ঢুকে বিস্তারিত জানতে পারবে। অন্যদিকে জেনারেল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বেশ কয়েকটি বিষয়ে মাস্টার্স করার সুযোগ রয়েছে। মাস্টার্সে ভর্তির জন্য অবশ্য বিদেশী শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। জেনারেল এবং অ্যাপ্লাইড সকল বিশ্ববিদ্যালয়েই মাস্টার্সে আবেদন করার নূন্যতম যোগ্যতা আইইএলটিএস (IELTS) ৬.৫ সহ ব্যাচেলর ডিগ্রী। জেনারেল বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য http://www.universityadmissions.fi/ তে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে। পিএইচডি সম্পর্কিত কয়েকটি তথ্য ফিনল্যান্ডে পিএইচডি করতে হলেও ইংরেজী ভাষায় দক্ষতার প্রয়োজন হয়। অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়েই পিএইচডি করতে আইইএলটিএস (IELTS) অথবা ইংরেজী ভাষায় দক্ষতা প্রমানের যেকোন কোর্স সম্পন্ন করার দরকার হয়। আইইএলটিএস এ স্কোর সর্বনিম্ন ৬.৫। ফিনল্যান্ডে পিএইচডি করার জন্য সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে পছন্দের বিষয়ের কোন প্রফেসরের সাথে যোগাযোগ করলে আশা করি জবাব পাওয়া যাবে। পিএইচডি সম্পর্কিত অন্যান্য ব্যাপারে জানার জন্যও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের দ্বায়িত্বরত শিক্ষক বা কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। প্রয়োজনীয় তথ্য যেখানে পাওয়া যাবে অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস ইউনিভার্সিটিগুলোতে ব্যাচেলর ডিগ্রীতে ভর্তির প্রয়োজনীয় সকল তথ্য http://www.admisions.fi/ এবং জেনারেল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ব্যাচেলর বা মাস্টার্সে ভর্তির প্রয়োজনীয় সকল তথ্য http://www.universityadmissions.fi/ তে পাওয়া যাবে। এখান থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ঢুকে পিএইচডি সম্পর্কিত দরকারী তথ্যও জানা যাবে। ভিসার জন্য http://www.migri.fi/ থেকে দরকারী তথ্য সংগ্রহ করা যেতে পারে। এছাড়া ছবি তোলার জন্য নিচের ওয়েবসাইটটিতে প্রয়োজনীয় সহযোগীতা পাওয়া যাবে। Click This Link: http://www.poliisi.fi/poliisi/home.nsf/pages/AAF8DA6C2A3D663AC22570910026CA45 আপনি কোন পথে যাবেন? # আপনার যদি চাকুরি করার ইচ্ছা থাকে, তাহলে মাস্টার্সই যথেষ্ঠ। এমনকি আপনি ৯০ ক্রেডিট সম্পন্ন করার পর, থিসিস করার পাশাপাশি জবের জন্য আপ্লাই করতে পারেন। # আর যদি আপনি একাডেমিক লাইনে থাকতে চান তাহলে, টি এ শিপটা আপনার জন্য ভাল। এটা নির্ভর করছে আপনার উপর। এইখানে কয়েকটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটের লিঙ্ক দিলাম > ইউনিভার্সিটি সমুহ : Universities Aalto University Åbo Akademi University Hanken School of Economics Lappeenranta University of Technology Tampere University of Technology University of Helsinki University of Eastern Finland University of Jyväskylä University of Lapland University of Oulu University of Tampere University of Turku University of Vaasa University of the Arts Helsinki, consisting of: Academy of Fine Arts Sibelius Academy Theatre Academy Polytechnics - পলিটেকনিক Åland University of Applied Sciences Arcada Centria University of Applied Sciences Diaconia University of Applied Sciences HAAGA-HELIA University of Applied Sciences HAMK University of Applied Sciences Helsinki Metropolia University of Applied Sciences HUMAK University of Applied Sciences JAMK University of Applied Sciences Kajaani University of Applied Sciences Karelia University of Applied Sciences Kemi-Tornio University of Applied Sciences Kymenlaakso University of Applied Sciences Lahti University of Applied Sciences Laurea University of Applied Sciences Mikkeli University of Applied Sciences Novia University of Applied Sciences Oulu University of Applied Sciences Rovaniemi University of Applied Sciences Saimaa University of Applied Sciences Satakunta University of Applied Sciences Savonia University of Applied Sciences Seinäjoki University of Applied Sciences Tampere University of Applied Sciences Turku University of Applied Sciences Vaasa University of Applied Sciences ইউনিভার্সিটি এর সম্পূর্ণ ভর্তি প্রক্রিয়াটা এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে হয়ে থাকে । http://universityadmissions.fi/ (এইটা একটা সেন্ট্রাল এডমিশন সাইট।) ফিনল্যান্ডে মাস্টার্সে ভর্তি হওয়া তুলনামূলকভাবে একটু কঠিন হওয়ায় এবং ব্যাচেলর ডিগ্রীতে ভর্তি হওয়া অপেক্ষাকৃত সহজ ও আইইএলটিএস (IELTS) এ কম স্কোর প্রয়োজন হওয়ায় মাস্টার্সে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরাও ব্যাচেলর প্রোগ্রামের জন্য চেষ্টা করতে পারে। পরবর্তীতে ফিনল্যান্ডে আসার পর মাস্টার্সের জন্য নিজের ইচ্ছামত জায়গায় ভর্তি হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা যেতে পারে। ব্যাচেলর বা মাস্টার্স পাশ কেউ যদি ব্যাচেলর ডিগ্রীতে ভর্তির আবেদন করে সেক্ষেত্রে আবেদনপত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা এইসএসসি (HSC) উল্লেখ করতে হবে। আমার তথ্য গুলো বেশিরভাগই প্রকৌশল ও বিজ্ঞান বিষয়ের উচ্চতর শিক্ষার ব্যাপারে। তবে উপরের লিঙ্ক গুলোতে ব্রাউজ করলে আশা করি অন্যরাও রেলেভেন্ট জিনিস গুলো পাবেন। প্রতিবছর বংলাদেশ থেকে উল্লখযোগ্য সংখ্যক ছাত্র ছাত্রী উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে ইউএসএ, বৃটেন, অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমায়। বৃটেন, অস্ট্রেলিয়া বা কানাডার প্রতি অধিকাংশ বিদেশ গমনেচ্ছু ছাত্র ছাত্রীদের আকাঙ্খা থাকলেও বিগত কয়েক বছরে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে ফিনল্যান্ড, সুইডেন, ডেনমার্ক ও জার্মানিতে বেশকিছু বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর আগমন ঘটেছে। আজকে অবশ্য আমি ফিনল্যান্ডে পড়াশুনার ব্যাপারে কয়েকটি ভাল দিক নিয়ে কিছু কথা বলব। কেউ যদি সত্যিকার অর্থে লেখাপড়ার উদ্দেশ্যে বিদেশে আসতে চায় তাদের জন্য ফিনল্যান্ড হতে পারে একটা আদর্শ জায়গা। এখানে ছাত্র ছাত্রীদের জন্য প্রচুর সুযোগ সুবিধা রয়েছে। তবে অনেকেরই এগুলো সম্পর্কে সঠিক ধারনা না থাকায় এখানে আসার প্রতি তেমন একটা আগ্রহ লক্ষ্য করা যায় না।

APR 8 ইউক্রেনে উচ্চশিক্ষা - STUDY IN UKRAINE

ইউরোপ মহাদেশের একটি দেশ ইউক্রেন। সাবেক সোভিয়েতের দক্ষিণ-পশ্চিমে এদেশের অবস্থান। ইউক্রেনে পড়াশোনার খরচ ইউরোপের যে কোনো দেশের তুলনায় কম। কিন্তু শিক্ষার মান আন্তর্জাতিক স্তরের। ইউক্রেনে পড়াশোনা করে ইউরোপের অন্যান্য দেশে ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুযোগ থাকায় অনেক বাংলাদেশী শিক্ষার্থী এদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। শিক্ষা পদ্ধতি : সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ইউক্রেনে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে। এদেশের ডিগ্রির গ্রহণযোগ্যতা বিশ্বব্যাপী। ইউক্রেনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ৪ বছর মেয়াদি অনার্স, ২ বছর মেয়াদি মাস্টার্স, ৩ বা ৪ বছর মেয়াদি পিএইচডি ও ১ বছর মেয়াদী পোস্ট ডক্টরেট করার সুযোগ রয়েছে। উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য আবেদন করতে হলে শিক্ষার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা হবে নূ্যনতম এইচএসসি পাস। বয়স হতে হবে ৩০ বছরের নিচে। সাধারণত এদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষাবর্ষ জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত। পড়ার বিষয় : মেডিক্যাল ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়ার সর্বোত্তম জায়গা। এছাড়া এদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। যেমন_ এগ্রিকালচার, এগ্রোনমিক সায়েন্সেস, বিজনেস, ক্যাটল ব্রিডিং, এডুকেশন, লিঙ্কুইস্টিকস, সোশ্যাল সায়েন্সেস, হর্টিকালচার, ল', ডেনিস্ট্রি, মেডিসিন, কম্পিউটার সায়েন্স, হেলথ এন্ড হাইজিন, ফিলোসফি, ইনফরমেশন সায়েন্স, ফিজিক্যাল এডুকেশন, আর্কিটেকচার, বিল্ডিং ইন্ডাস্ট্রি, ইকোলজি, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফাইন্যান্স, ফুড ইন্ডাস্ট্রি, একাউন্টিং, মার্কেটিং, ম্যাথমেটিকস, রুরাল ডেভেলপমেন্ট, এনার্জি, কেমিস্ট্রি, জিওলজি, ইন্টেরিয়র ডিজাইন, মিউজিক অ্যান্ড মিউজিকোলজি ইত্যাদি। পড়াশোনার ভাষা : ইউক্রেনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাধারণত ইউক্রেন ও রুশ ভাষায় শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনা করা হয়। তবে কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। তাই এদেশে শিক্ষা গ্রহণ করতে হলে শিক্ষার্থীকে অবশ্যই ইউক্রেন ও রুশ ভাষা জানতে হবে। সঙ্গে ইংরেজিতে দক্ষতা আবশ্যক। রুশ ভাষা শেখার জন্য বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা যোগাযোগ করতে পারেন ঢাকাস্থ রাশিয়ান কালচার সেন্টারে। পড়াশোনার খরচ : ইউক্রেনে পড়াশোনার খরচ ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভেদে খরচ কম-বেশি হতে পারে। একজন শিক্ষার্থীর বছরে টিউশন ফি দরকার হবে প্রায় ৩৩ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ ৯২ হাজার ৪০০ টাকা। ইংরেজি ভাষায় পড়াশোনার করতে চাইলে শিক্ষার্থীকে একটু বেশি টিউশন ফি দিতে হয়। এদেশে থাকা-খাওয়া বাবদ একজন শিক্ষার্থীর খরচ হবে প্রায় ১২ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা। ইউক্রেনে ছাত্রাবস্থায় পার্টটাইম কাজের সুযোগ কম। এদেশে কোনো কোনো ক্ষেত্রে কিছুদিন পড়াশোনা চালনার পর ইউরোপের অন্যান্য দেশে পাড়ি জমানোর সুযোগ রয়েছে। আবেদন ও ভর্তি প্রসেসিং : ইউক্রেনে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী শিক্ষার্থীকে প্রথমে কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাছাই করতে হয়। একাধিক প্রতিষ্ঠান বাছাইয়ের সুবিধা হলো সর্বাধিক সুবিধাসম্বলিত প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করা। তারপর পছন্দের প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহণের ইচ্ছা প্রকাশ করে ই-মেইলে আবেদন পাঠাতে হয়। ই-মেইল পাওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবেদন সংক্রান্ত সব তথ্য জানিয়ে দেয়। সে অনুযায়ী শিক্ষার্থীকে একাডেমিক কাগজপত্রের সত্যায়িত নোটারাইজড ফটোকপি, পুলিশ ছাড়পত্রের ফটোকপি, পাসপোর্টের ভিসা অংশ ফটোকপি, ছবি ইত্যাদি কাগজপত্র কুরিয়ারের মাধ্যমে নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে পাঠাতে হয়। সঙ্গে নির্দিষ্ট পরিমাণ আবেদন ফি'র ব্যাংক ড্রাফটও পাঠাতে হয়। তারপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আবেদনকারীর যাবতীয় ডকুমেন্টস পরীক্ষা করে, সবকিছু ঠিক থাকলে কর্তৃপক্ষই ওই প্রতিষ্ঠানে ভর্তির অফার লেটার পাঠায় এবং ভিসা গ্রহণের পরামর্শ প্রদান করে। তবে কিছু প্রতিষ্ঠানে নিয়মকানুনের কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। সেজন্য অবশ্যই শিক্ষার্থীকে ইউক্রেনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে হয়। ইউক্রেনের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট_ * Kiev Slavonic University www.ksu.ukrpack.net * National Acrospace University www.khai.edu * National University of Pharmacy www.ukrfa.kharkov.ua * Lutsk State Technical University www.dtu.lutsk.ua * Ternopil State Pedagogical University www.tspu.edu.ua

Tuesday, 19 March 2013

The Role of Libraries in Education

(http://worldlibrary24.com/)My Library:::::: ‘Education’ and ‘library’ are two inseparable—indivisible concepts, both being fundamentally and syn-chronically related to and co-existent with each other. One cannot be separated from the other, and the existence of one is an impossibility without the other. None of them is an end in itself, rather both of them together are a means to an ultimate end. One dies as soon as the other perishes. One survives as long as the other exists. This inter-relation, this co-existence, this dependence of one upon the other have been coming down from the birth of human civilization to the posterity through a process of evolution in accord with varied needs, changes, and circumstances of various stages of human life. Education is an ‘aggregate of all the processes by means of which a person develops abilities, altitudes, and other forms of behaviour positive value in the society in which he lives.’1 According to Carter V. Good it is a ‘social process by which people are subjected to the influence of a selected and controlled environment (especially that of the school ) so that they may attain social competence and optimum individual development .2 Education is thus the result of acquired knowledge and the cumulation of observations and experiences, while a library is both the fountain and source, and the protector and storehouse of that knowledge and experience. Education cannot exist alone in the absence of library, and library has no meaning if it cannot impart education. Education is an eye-opener to a human being ;it gives him perfect, adequate knowledge, creates civic and rational sense, withdraws him from the subjection of low habits, selfish passions, and ignoble pursuits, and thus educes him from abysmal darkness to limpid and perspicuous enlightenment, while library is an instrument of self-education, a means of knowledge and factual information, a centre of intellectual recreation, and a beacon of enlightenment that provide accumulated—preserved knowledge of civilization which consequently enrich ones mental vision, and dignify his habit, behaviour, character, taste, attitude, conduct, and outlook on life. Library makes available all the records of knowledge of the past and ‘present, whereas a man acquires that conserved knowledge to choose as between good and bad, the right or wrong, which distinguish him from the other animals who have no rational power or thinking. A good—well-equipped library is a sine qua non for the intellectual, moral, and spiritual advancement and elevation of the people of a community. It is an indispensable element of the absolute well-being of the citizens and that of the nation at large. People acquire education through certain institutions, schools, agencies, welfare bodies, museums, and organizations, and library is the most outstanding of such institution ! A school, a club, an enterprise of a society can never alone impart education ; each of them is dependent upon a library—a centre of wholesome education, and the quencher of thirst for concrete, fathomless, ultimate knowledge ! Library does not mean merely a collection of books. It is a learned institution equipped with treasures of knowledge maintained, organized, and managed by trained personnels to educate the children, men and women continuously and assist in their self-improvement through an effective and prompt dissemination of information embodied in the resources. A research scholar can never successfully conduct his investigations and researches without the help of a library and a librarian. Librarian, as an “information officer” or a “scientific officer” possesses, of necessity, definite subject background and knows best the subject area to be covered by an investigator in his narrow field of the problem in hand that he wants to attack ! He is a best teacher to guide him with all existing up-to-date possible sources including various articles in research journals, periodicals, etc., as well as the rare information available in rare books, microfilms, microfiche, manuscripts, and the like. He can guide him most effectively and comprehensively with the bibliographies, indexes, abstracts, data-books and such innumerable reference sources and bibliographical apparatus which the investigator might, otherwise, be unaware of. Here a professionally trained efficient librarian plays a most significant role in the achievement of modern scientific discoveries. The importance of an up-to-date library in the projection of research studies can thus be very scarcely overemphasized. The scope of a library as an effective aid to study and education is virtually multitudinous. There are different types of libraries, viz., (a) Special library, (b) Public library and (c) Academic library which contribute to education in various different ways. Before accounting their role in education abruptly, it may be pertinent here to recall the definitions of these various kinds of institutions which are not often self-explanatory to the general public at which my present endeavour is primarily aimed, so that the various parts played by them in the furtherence of education can be distinctly and succinctly gleaned. Academic libraries, comprise of school libraries, college libraries, and university libraries whose prime objective is to meet the academic needs of the particular institution for which it is created to serve. The purpose of a university library differs, in varying degree, from that of a school or college library in that the former adheres extensive and particular emphasis to research projects apart from the curricular needs of the institution. Besides aiding in the studies of children and assisting the teachers in their teaching and periodical research , 3,4,5 a school library is primarily concerned to pro-create an urge for reading amongst the children who here get a first-hand-knowledge to use the library resources most effectively in their future career. This institution serves to build up a strong mental base and character of the children. A public library which is very often called a ”peoples’ university”,6 is a democratic institution operated for the people by the people that conserves and organizes human know. ledge in order to place it freely in the service of the community without any distinction of occupation, creed, class, or race. It is a university of the people since it is maintained and financed by the people of the community who freely throng in this institution and acquire knowledge that they need in their day-to-day life. The scope or command of a public library that meets not specific but general requirements of the public thus remains quite broader in its vision. It differs from the other types of libraries in that by offering opportunities of informal self-education it inculcates reading habit amongst all types of general readers and, as a consequence, maintains a sizeable collection of light literatures, i.e., fictions, novels, story books, etc., for recreational studies, and a children’s corner equipped with juvenile literature. Among its broad based functions to perform in educating the general public as well as the children, the following ones can be quoted : 7,8,9 a. it facilitates informal self-education of all people in the community ; b. enriches and further develops the subjects on which individuals are undertaking formal education ; c. meets the informational needs of all ; d. creates and further develops civic sense and habits of the citizens ; e. supports educational, civic, and cultural activities of groups and organizations ; f. encourages wholesome recreation and constructive use of leisure time g. provides children, young people, men and women opportunity to : (i) educate themselves continuously, (ii) keep abreast of progress in all fields of knowledge, and (iii) maintain freedom of expression and constructively critical attitude to all public issues and world affairs. Contrary to this, a special library, which is concerned with ‘ literature of a particular subject or group of subjects’,10 is an institution which is ‘created to serve the needs of some working organization, either a company, a research association or a government department’.11 It is often established ‘to save time which the staff, either executive or research, would otherwise employ searching for information’.12 Paul Wasserman has rightly asserted that the “special libraries have never had subtle or indirect aims ; unlike public or college libraries, their mandate is almost always clearer and sharper, and consequently their objectives normally seem more tangible, more realistic, even perhaps more attainable in the pragmatic sense of the term, than those of other types of libraries. The special library has been historically, and remains today, an integral, functioning unit of the organization in which it is found, dedicated to the proposition that it exists only to offer the information which the organization needs in order to build, prosper, advance, and achieve its ultimate ends.” The highly specialized libraries do necessarily contain certain amount of materials on bordering or allied subjects for instance, the library of the Institute of Business Administration should include such subjects as economics, statistics, banks and banking, etc., beside the all embracing term ‘business and commerce’. The library of Pakistan Institute of Development Economics should again contain materials on accountancy, banking and finance, and statistics, while a library specially concerned with the literature relating to television engineering should contain materials on optics and lighting, beside the primarily concerned term ‘electronics’. This happens so usually in a special library for it aims at making available all the possible related materials on a particular topic chosen by a research scholar for research project. A special library which is specialized in a particular field of knowledge differs in its mandate from other types of libraries on the following grounds : a. periodical literature is of prime importance and forms the major part of the collection (about 90 p.c.) b. reports, standards, specifications form a considerable quantity ; c. it files information rather than material’ which calls for the introduction of special techniques ( mechanical indexing, information retrieval system, etc.) for organization ; d. information here are most up-to-date more than the textbooks, periodical literatures or published reports ; c. it ensures quickest dissemination of information. It is evident from the above that the different types of libraries play a significant role on different styles in educating the citizenry of a nation. The utility of a library in education can at once be felt and generalized particularly when we look into the educational conditions of the poor. The most flagrant aspect of the predicament of the poor people in Pakistan is that their children are subjected to woefully inefficient public education. The degree of reading retardation among the children of rejected and oppressed peoples throughout the nation is traumatically alarming. This is due to their poverty that culminates in their inability to purchase valuable books and also to bear heavy expenses of tuition fees, etc. With the help of the libraries we may very well lodge a “war” or campaign against this poverty for which the education has remained handicapped and limited to the people of the upper strata of our society. Libraries make available all the relevant books and other materials almost free of cost, and the children of the poor and the rich alike can derive equal amount of advantages out of this free service that helps in pursuing constructive education. While writing on the role of librarians in the “Relevant War Against Poverty”, Kenneth B. dark observes that the “librarians can contribute significantly to this struggle for unqualified humanity in a number of ways directly related to their specific concern with books and reading.14 “The librarian”, he contends, “is the guardian of books which communicate our cultural heritage, and be is generally seen as the custodian of the chronicles of the human struggle for understanding the joys and tragedies, poetry, the satires, which attempt to plumb the various levels of human experience. 15 Apart from this the public libraries render a yeoman service in the adult education through extension services and audio-visual aids, viz., story hours, lectures, book exhibitions, displays, book weeks, and motion pictures, newsreels, film strips, music scores, phonorecocds, and the like. These aids save people from the hackneyed monotony of perusing books, and teach them practically on the spot. They are also an aid to mass education of those who cannot read or write. This is of particular importance to the overwhelming illiterate people (above 80 p.c.) living in the villages. The traveling libraries are also of particular significance here since they carry the books to those remote areas of villages and towns where education could not thrive due to the absence of reading materials and reading centres. A library has been the chief conserver of knowledge achieved by men in their intellectual pursuits that helps in generating new ideas and discoveries, while ‘education’ is an art of making available to each generation the organized knowledge of the past. Louis Round Wilson and M. F. Tauber have rightly opined that “the process of social change are inter-woven in the facts, ideas, and interventions of man ; and each new idea or invention grows out of accumulated and conserved knowledge”.16 A library is not, however, merely a conserver of the past events, experiences, and knowledge. ‘The preservation of the physical object called the “book”, for example, may not be important in itself. What is important is for the library to transmit to the incoming generations the ideas which the book contains.’17 Through the instructional staff of the academic institutions the knowledge and ideas conserved by a library are revitalized arid put to use in the education of youth who are to be leaders in society and workers in the field of research, and through the methods of research the students are given an opportunity for independent works, and then the libraries and laboratories become unescapable and vital aids in an endeavour which is directed toward the expansion of man’s fund of knowledge. While the library makes this direct contribution to the advancement of knowledge, it serves as the principal training ground for those who undertake investigations in the fields of science, technology, industry, and the like. Thus the libraries have an essential and close bearing upon the advancement of education and learning at all levels for all the times to come.

A. INTERNATIONAL SCHOLARSHIP LINKS


Scholarships Links


In case you are looking for information about scholarships for your further studies, the attached list of scholarship links may be helpful.

International Education Financial Aid (IEFA)IEFA is a resource for financial aid, college scholarship and grant information for US and international students wishing to study abroad.
> View website
International StudentAn international student and study abroad website that provides news, information, resources for international students to prepare them for a study abroad experience.
Scholarshipnetwebsite that provides information about international scholarships and postdoctoral fellowships for free.
Science CareersThe Science Careers website contains a section on funding sources for training in the sciences.
Higher Education Council (HEC), Government of PakistanThis website includes a long list of scholarships for Pakistani and international students.

World Bank
The Robert S. McNamara Fellowships Program has recently been restructured to provide awards for Master's degrees in Public Policy at Woodrow Wilson School of Public and International Affairs, Princeton University.
The Joint Japan/ World Bank Graduate Scholarship Program (JJ/WBGSP), sponsored by the government of Japan, awards scholarships to individuals from World Bank member countries to undertake graduate studies at universities renowned for their development research and teaching.  Applicants must submit evidence of current unconditional admission (copy of formal admission letter) to at least one development-related university Master's degree program and proof of application to another university located in any World Bank member country except the applicant's country. They should be between 25 and 45 years of age, hold a Bachelor’s degree with superior grades and have at least two, preferably four to five, years of recent full-time professional work experience after a university degree in the their home country or in another developing country and usually in the public sector.
> View website

Asian Development Bank
The Asian Development Bank (ADB) - Japan Scholarship Program (JSP) aims to provide an opportunity for well-qualified citizens of ADB'sdeveloping member countries to pursue postgraduate studies in economics, management, science and technology, and other development-related fields at participating academic institutions in the Asian and Pacific Region.  View website
The Rotary Foundation
Promoting Rotary's goal of world peace, goodwill, and understanding, the Rotary Foundation's Educational Programs include Ambassadorial Scholarships, Grants for University Teachers, Group Study Exchange, and Rotary Centers for International Studies in peace and conflict resolution, and Rotary Peace and Conflict Studies Program. Information and application materials are available from their website or by email.
Ford Foundation The Ford Foundation’s International Fellowships Program (IFP) provides support for up to three years of formal graduate-level study leading to a Masters or doctoral degree. Fellows are selected from countries in Asia, Africa, the Middle East, Latin America, and Russia, where the Ford Foundation maintains active overseas programs. US nationals are not eligible, although fellows may study in the United States.
Fellows are chosen on the basis of their leadership potential and commitment to community or national service, as well as for academic excellence. Fellows may enroll in Master’s or doctoral programs and may pursue any academic discipline or field of study that is consistent with the interests and goals of the Ford Foundation. The Foundation currently works in 15 fields to strengthen democratic values, reduce poverty and injustice, promote international cooperation, and advance human achievement.
Once selected, fellows may enroll in an appropriate university program anywhere in the world, including their country of residence. The program provides placement assistance to those fellows not yet admitted to graduate school.
IFP support also enables fellows to undertake short-term language study and training in research and computer skills prior to graduate school enrollment. In addition, new fellows attend orientation sessions, while current fellows actively participate in learning and discussion activities designed to create information and exchange networks among IFP fellows worldwide. Finally, the program strongly encourages IFP alumni to maintain contact with the program after completing the fellowships to help them remain current in their respective fields through the expanding IFP network. View website
The Shell Centenary Scholarships (TSCSF) (in the UK) Royal Dutch Shell Centenary Scholarships (in the Netherlands)
Shell Centenary Chevening Scholarships 
Under various Masters programmes, the Shell Centenary Scholarship Fund (TSCSF) offers postgraduate students from developing countries the opportunity to study in the United Kingdom and the Netherlands. Each year nearly 90 students are given major scholarships (for one year in the UK, and for two years in NL).
Partners in the scheme are the University of Cambridge, Durham University, The University of Edinburgh, Imperial College London, University of Leeds, The University of Oxford and University College London in the UK, and with Delft University of Technology, Eindhoven University of Technology and University of Twente in the Netherlands. These universities also contribute to the funding of scholarships.
> View website
A number of scholarships are also jointly funded with the UK Foreign and Commonwealth Office, and are known as Shell Centenary Chevening Scholarships.
Colombo Plan AwardsColombo Plan Awards are open to nationals of the following Asian and Pacific countries, among others: Afghanistan, Australia, Bangladesh, India, Iran, Malaysia, Pakistan and the US. Applications should be made through the appropriate authority, usually the Ministry of Economic Affairs in the candidate's home country. View website
Open Society Institute (OSI) and Soros Foundation NetworkOSI provides a variety of scholarships in the humanities and social sciences to students from the former Soviet countries, including partial grants and shared Chevening scholarships for study at UK universities. The Soros Foundation has offices in Kazakhstan and Kyrgyzstan and the Open Society in Russia and Tajikistan. View website

B.  COUNTRY SPECIFIC SCHOLARSHIP LINKS

Students should consult the embassy website of the country where they wish to study as well as the website of the university where they will be studying to find out about available scholarships.
Australia
Australian Development Scholarships (ADS) provide opportunities for people from selected developing countries to undertake post-secondary level study in Australia. View website
Canada General information about international and Canadian scholarship programmes can be found on www.scholarships-bourses-ca.org
Commonwealth Scholarship Plan
Scholarships for full-time studies/research are tenable in Canadian universities and are open to men and women who are citizens of another Commonwealth country and who are normally resident in any part of the Commonwealth other than Canada. Scholarships are awarded for a period of 12 months to undertake work in a Canadian university on a Master's or doctoral degree and may be renewed for one additional year. In Canada, it normally takes two years to complete a Master's degree program and a minimum of three to four years for a doctoral program. Non-renewable scholarships to undertake research in Canada for up to 12 months are also available to assist individuals who are enrolled in a doctoral program at a university in their home country, or a third country.  Each scholarship is intended to cover the expenses of travel, living and study, for the scholar only.  The application form for most of the participating countries is available at : www.csfp-online.org.
Aga Khan Education Board Canada’s sitewww.educationboard.ca, provides scholarship links under the "Educational Funding" menu.  It focuses on links to free scholarship databases where individuals can enter specific criteria to find scholarships that are most relevant to them.  For example, the University of Waterloo scholarship website enables domestic and international students to find scholarships for study around the world at the undergraduate and graduate levels.
Aga Khan Foundation Canada’s International Development Scholarship (IDS) Programme
Aga Khan Foundation Canada provides fully funded scholarships for Master's level courses to mid-career professionals in AKDN institutions who wish to upgrade their skills at selected institutions of higher learning in Canada. It is anticipated that such professionals will return to their country of origin and use their newly acquired knowledge for the benefit of their institutions, and in support of social and economic development. Applications forms are available from Aga Khan Development Network (AKDN) representatives in their country of residence. The deadline for submission of applications is March 31.
European UnionErasmus Mundus provides EU-funded scholarships for Master’s studies at EU universities for third country nationals as well as scholarships for EU-nationals studying in third countries. View website
FranceThe Eiffel Scholarship Programme of the French Ministry of Foreign Affairs, provides financial aid to foreign students nominated by the school of higher education in which they are pursuing their studies.  The  objective of the programme is to offer training at French higher education centres for future public- and private-sector decision-makers in three priority areas: engineering, economics & management and law & political science.  The scholarship covers living expenses and travel.  In the case of applications from students who do not have adequate knowledge of the French language, the Eiffel programme will cover preparatory language training of up to one year as requested by the French higher education centre with which the student is enrolled.  The age limit is 30. The programme is managed by the organisation Egide for the French Ministry of Foreign Affairs. View website
Germany
The DAAD
 (Deutscher Akademischer Austausch Dienst or German Academic Exchange Service) awards scholarships and grants for study at German universities and research institutes with funding from the Federal Foreign Office and the Federal Ministry for Economic Cooperation and Development. Funding is provided to students, student trainees and interns, doctoral students, and academics and researchers.
> View website

India
The Inlaks Foundation
Grants are provided to Indian citizens who are resident in India for up to two years at top American, European and UK institutions, for degrees in all kind of subjects, except Engineering, Computer Sciences, Management, English Literature, Indian History, Urban Design and Philosophy. Candidates must be below 30 years of age and have admission to their proposed course of studies before applying.  The scholarship covers for the period granted tuition fees, adequate living expenses and one-way travel.
Application forms are available from 10th January to 15th April from Inlaks Foundation, P.O. Box 2108, Delhi - 110 007. They must be completed by the candidate and submitted at the same address by 15th of April.
> View website
The Charles Wallace India Trust
Postgraduate grants are given to Indian citizens, domiciled and resident in India and aged between 25 and 38 years, in six areas of study: visual and performing arts, architectural and materials conservation, museum studies and curatorship, English studies, humanities and journalism.
Awards are managed through the British Council in India and full information can be found on the Council's website.
JN Tata Endowment Fund
The JN Tata Endowment awards loan scholarships to Indian nationals for Postgraduate/PhD/Post doctoral studies abroad.  Only those students who have graduated from an Indian university are eligible to apply.  Applicants must have a consistently high academic record and other achievements to their credit. View website
The Education Observer website:http://www.educationobserver.com/scholarships.htm provides a list of scholarships available for Indian students by study field and country.

Netherlands
Nuffic is the Netherlands Organization for International Cooperation in Higher Education. View website
The Netherlands Student Grantfinderhttp://www.grantfinder.nl/content/index.asp is an online search engine for those who want to study in the Netherlands and are looking for financial aid. The Grantfinder contains information on a range of Dutch scholarships for foreign students. More information on studying in the Netherlands can be found on www.studyin.nl
PakistanHigher Education Commission (HEC) website gives information about scholarships available for Pakistani students for foreign study.
Switzerland The Swiss government provides scholarships for foreign students through the Federal Commission for Scholarships for Foreign Students.  These scholarships are offered on the basis of reciprocity (fixed number of scholarships for each country) or within the frame of a scholarship pool (scholarships without fixed distribution by country). They are intended for postgraduate students who, by staying in Switzerland, will be able to further their education and to undertake research work in the fields in which the Swiss universities are particularly active.  Scholarships are also offered for postgraduate studies at the Universities of Applied Sciences.   Application forms can be obtained from the Ministry of Education or institution in charge of scholarships in the country of origin of the candidate or from the Swiss diplomatic representation.
> View website
A resource for general scholarship information for study in Switzerland, including Rotary International Foundation, Ford Foundation, International Federation of University Women and Swiss Association of University Women: http://www.ucihl.org/teaching/master_scholarships.php
TajikistanEdmund S. Muskie Graduate Fellowship Program (Muskie) is a program of the Bureau of Educational and Cultural Affairs of the US Department of State, and administered by IREX.  Muskie provides opportunities for Master’s level study in the United States to citizens from Armenia, Azerbaijan, Belarus, Georgia, Kazakhstan, Kyrgyzstan, Moldova, Russia, Tajikistan, Turkmenistan, Ukraine and Uzbekistan. Participants are selected through an open, merit-based competition.
Eligible program fields include the following: Business Administration, Economics, Education, Environmental Management, International Affairs, Journalism and Mass Communications, Law, Library and Information Science, Public Administration, Public Health, and Public Policy.
The fellowship is fully funded and provides the following: U.S. J-1 visa support, round-trip airfare from the fellow’s home city in Eurasia to host institution in the United States, a monthly stipend, accident and sickness insurance, tuition and mandatory university fees, a limited allowance for books, pre-academic English language training (if necessary), and a wide variety of alumni networking and training opportunities.
Applications may be obtained and submitted by contacting the IREX offices and IREX-administered IATP Access throughout Tajikistan:

United KingdomThe British Council website provides information on all aspects of studying in the UK, including BC scholarships and other sources of funding and support.
British Chevening Scholarships
These scholarships, funded by the Foreign and Commonwealth Office and administered by the British Council, are prestigious awards which enable overseas students to study in the United Kingdom. Scholarships are offered in over 150 countries and enable talented graduates and young professionals to become familiar with the UK and gain skills which will benefit their countries. The Chevening programme currently provides around 2,300 new scholarships each year for postgraduate studies or research at UK Institutions of Higher Education.
Chevening runs a website for people interested in the scholarship programme called About Chevening. It contains information and guidelines about the scholarship programme, gives details on who is eligible for scholarships, how to apply and contains links to the entire UK education resource which helps students identify the right course of study for them. View website
Canon Collins TrustCanon Collins Trust awards approximately 20-30 postgraduate scholarships to the UK for southern African students each year. Scholarships fall under several different schemes, with some administered in partnership with the British Foreign & Commonwealth Office and UK universities.  All scholarships are for postgraduate study for one academic year. Full scholarships, including maintenance and tuition fees, or partial grants are provided for taught/research Masters programmes.  All applicants must be committed to returning to southern Africa upon completion of their studies and using the knowledge, training and skills acquired in the UK for the general benefit of their home community and country. Applications for all subject areas will be considered however scholarships for academic programmes which are relevant to the needs of southern Africa will be prioritised. Students are expected to apply independently to British universities. View website
Commonwealth Scholarships and Fellowships Plan (CSFP)
The Plan aims to provide a network of study opportunities throughout the Commonwealth. The selection of candidates is a partnership between home and host country. When a country decides to offer awards, this is notified to those countries whose citizens will be eligible. The participation of each country is organised by a national nominating agency. Applicants should apply to the nominating agency in their own country in the first instance. In most cases, the agency is part of - or appointed by - government agencies, though in the case of some award categories, the functions are filled by other bodies, such as individual universities or their representative bodies. View website
Overseas Research Students Awards Scheme (ORSAS)
ORSAS awards offer international postgraduate students the opportunity to carry out a broad range of research at well-established UK academic institutions of worldwide recognition. ORSAS awards provide funding to pay the difference between the international student tuition fees and the home/EU student tuition fees charged by the academic institution that the student attends. ORSAS awards do not cover the home/EU fee element, maintenance or travel expenses.  ORSAS awards are intended for students of full-time postgraduate research study only. Prospective applicants should contact institutions directly for information on how to apply for an ORSAS award. View website
The Rhodes Scholarships tenable at the University of Oxford
The Rhodes Scholarships, the oldest international fellowships, were initiated after the death of Cecil Rhodes in 1902, and bring outstanding students from many countries around the world to the University of Oxford. View website
Intellectual distinction is a necessary but not a sufficient condition for election to a Rhodes Scholarship. Selection committees are charged to seek excellence in qualities of mind and in qualities of person which, in combination, offer the promise of effective service to the world in the decades ahead.
Rhodes Scholars are elected for two years of study at the University of Oxford, with the possibility of renewal for a third year. All educational costs, such as matriculation, tuition, laboratory and certain other fees, are paid on the Scholar's behalf by the Rhodes Trustees. Each Scholar receives in addition a maintenance allowance adequate to meet necessary expenses for term-time and vacations. The Rhodes Trustees cover the necessary costs of travel to and from Oxford, and upon application, may approve additional grants for research purposes or study-related travel.
Gates Cambridge ScholarshipsThrough a donation by the Bill and Malinda Gates Foundation to the University of Cambridge, the  Gates Cambridge Trust was established to provide grants to outstanding graduate students from outside the United Kingdom to study at the university. Scholarships are awarded on the basis of outstanding academic merit, leadership potential and commitment of scholars to serving their communities.
Gates Cambridge Scholarships are awarded to students who gain admission to the University of Cambridge through the University's regular procedures. They cover the full cost of study at Cambridge for a single person - namely, all approved University and College tuition fees, a maintenance allowance, a further discretionary allowance for study-related activities and one return economy airfare between the UK and the scholar’s normal country of residence. View website
Karim Rida Said Foundation
The Karim Rida Said Foundation provides grants to students from the Arab countries, including Syria, for study at UK universities.  The Foundation has partnership schemes with the Universities of Oxford and Cambridge, University College London, Nottingham University, the University of St Andrews and the University of Glasgow. The KRSF is able to provide full or partial scholarships for Masters degrees depending on the level of financial need or whether other grants are available to applicants.
In Syria, applications are handled by the British Council at:
Maysaloon Street Shaalan
PO Box 33105
Damascus
Tel: 00 963 11 331 0631
Fax: 00 963 11 3321467
Website for general information
US-UK Fulbright Commission
The US-UK Fulbright Commission provides up to 11 awards to US citizens to fund the first year of a master's or doctorate degree or to pursue research at an educational institution within the UK. The awards cover tuition fees, a maintenance stipend and accident and sickness insurance for one academic year, usually beginning in mid-late September (approximately 9 months).  All applications for a Fulbright award to the UK must be made via the Institute of International Education (IIE) in New York. For more information and an application pack please contact IIE at:
809 United Nations Plaza
New York
NY 10017- 3580
Tel: (001) 212 984 5330
Website:www.iie.org/fulbrighthttp://www.fulbright.co.uk/awards/us/postgrad/index.html
British Marshall Scholarships
Marshall Scholarships finance young Americans of high ability to study for a degree in the UK.  At least 40 scholars are selected each year to study either at graduate or occasionally undergraduate level at an UK institution in any field of study. Each scholarship is held for two years.
The scholarship covers university fees, cost of living expenses, annual book grant, thesis grant, research and daily travel grants, fares to and from the United States and, where applicable, a contribution towards the support of a dependent spouse. View website
British Federation of Women Graduates (BFWG)
British Federation of Women Graduates makes awards to women graduates undertaking pre-doctorate research in Great Britain (i.e. all of the United Kingdom except Northern Ireland) on the basis of academic excellence. These awards are made without reference to financial need.  Most awards are open to any field of study. Typically, awards will range up to GBP 3,000. For inquiries about eligibility, one may contact the Secretary of BFWG, by e-mail at awards@bfwg.demon.co.uk.
> View website
Canadian Centennial Scholarship Fund (UK)
Awards of between GBP 500 and GBP 2,500 are made to Canadian men and women for academic and artistic studies in the UK.  Applicants must be currently enrolled in a postgraduate programme and at the time of applying be attending a full-time UK university or similar institution, and have completed at least one term of study.  These awards are exclusively for students who have already commenced their studies in the UK.
> View website
Michael Peacock Charitable Foundation scholarships at the London School of Economics  The Michael Peacock Charitable Foundation provides five scholarships per year to students from post-Soviet countries who have been accepted for postgraduate courses at the London School of Economics.  Information can be found on the LSE website. The intention behind these scholarships is to aid the transition of former Soviet countries to market economies with Western style democratic institutions. The Peacock Scholarships are awarded to candidates of outstanding academic merit who are able to demonstrate how their studies at the LSE will make a genuine contribution towards their country's future development. Scholars are asked to give an undertaking to return to their home countries for further study or work on completion of their period at the LSE and to provide a clear statement of the work they intend to pursue. Interested candidates should apply for admission to a Master’s programme at the School following the School’s normal admission procedures. Applications for admission must reach the Graduate Admissions Office in sufficient time for a formal offer of a place to be made by 28 April 2006. The value of the scholarships will vary depending on the financial circumstances of the successful candidates.  The average award is approximately GBP 23,000.
USAFinAid, the SmartStudent Guide to Financial Aid, provides information on scholarships, loans and other forms of aid at:  http://www.finaid.org/
The American Association of University Women (AAUW)
The AAUW’s International Fellowships are awarded for full-time study or research to women who are not United States citizens or permanent residents. Both graduate and postgraduate study at accredited institutions are supported. View website
The Margaret McNamara Memorial FundThe Margaret McNamara Memorial Fund provides grants for women from the developing countries who are committed to improving the lives of women and children in their home countries.  Applicants must already be living in the US and enrolled in the program for which they intend to sue the grant. View website
Edmund S. Muskie Graduate Fellowship Program This programme confers fellowships for Master’s degree-level study in the US in the fields of business administration, economics, education, environmental policy and management, international affairs, journalism/mass communications, law, library and information science, public administration, public health and public policy for students and professionals from Eurasia. Candidates are recruited through a merit-based competition administered by the International Research & Exchanges Board (IREX).
The Johns Hopkins Sommer Scholars Program
The Hopkins Sommer Scholars program supports up to 15 Master of Public Health and 15 doctoral students each year at the Johns Hopkins Bloomberg School of Public Health. The program seeks individuals who have demonstrated innate leadership skills and want to channel those skills in the direction of public health. Applicants may include writers, doctors, lawyers, scientists, politicians, business executives, journalists, engineers, financial analysts, economists and others who want to make a difference in the world and are seeking the tools to do so effectively.  Their training will enable them to confront the world's complex health issues by pursuing critical discovery and its translation into effective health policies and programs. More information
US Government-sponsored Education Exchange Agencies - America-Mideast Educational and Training Services, Inc. (AMIDEAST)
AMIDEAST provides English language and professional skills training, educational advising, and testing services to students and professionals in the Middle East and North Africa, and administers educational exchange programs.  AMIDEAST is headquartered in Washington, DC, and has a network of field offices in the Arab countries, including Syria.
Website: http://www.amideast.org
  • International Research and Exchanges Board (IREX)
    IREX facilitates the international exchange of students, scholars, and professionals through educational advising; standardised testing; study, research, and internships abroad; and fellowship administration.  IREX is headquartered in Washington, DC, and has offices in the following AKDN countries: Kyrgyzstan, Kazakhstan, Tajikistan, Russia, Syria, Afghanistan, Pakistan. View website
  • American Councils for International Education (ACTR)
    ACTR/ACCELS works to advance education, research, and mutual understanding between the US and Eurasian countries, such as, Kyrgyzstan, Kazakhstan and Tajikistan by focusing on academic exchanges and professional training. View website